ফসল : বেগুন
পোকার নাম : ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা
পোকা চেনার উপায় : ছোট আকারের মথ, ৮-১২ মি মি লম্বা সাদা রং এর দুই জোড়া পাখাতে ছিট ছিট বাদামি দাগ থাকে, স্ত্রী মথ একটু বড়।
ক্ষতির ধরণ : ডগা ও ফল ছিদ্র করে কুড়ে খায়। আক্রান্ত ডগা ঢলে পড়ে শুকিয়ে যায়। ফলে আক্রমন হলে তা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যায়।
ক্ষতির লক্ষণ : ডগা ও ফল ছিদ্র করে কুড়ে খায়। আক্রান্ত ডগা ঢলে পড়ে শুকিয়ে যায়। ফলে আক্রমন হলে তা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যায়।
যান্ত্রিক উপায়ে দমন : অন্তত
সপ্তাহে কয়েকবার আক্রান্ত ডগা ও ফল থেকে পোকা সংগ্রহ করে তা নষ্ট করুন।
কীটনাশকের বদলে আলোর ফাঁদ
ব্যবহার করুন।
নিদিষ্ট সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার
করুন। নিমের পাতা বা ফল বেটে ছেঁকে নির্যাস ৫-৬ গুন পানিতে মিশিয়ে স্প্রে
করুন।
আলোক ফাঁদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
সেক্স ফেরোমন ফাঁদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
আক্রমণের পর্যায় : চারা, ফলের বাড়ন্ত পর্যায়
পোকামাকড় জীবনকাল : কীড়া
ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : ডগা , ফল
পোকার যেসব স্তর ক্ষতি করে : কীড়া
ব্যবস্থাপনা : আক্রমণ বেশি হলে
থায়ামিথক্সাম+ক্লোথায়ারানিলিপ্রল জাতীয় কীটনাশক (যেমন ভলিউম ফ্লেক্সি ৫
মিলিলিটার অথবা ১মুখ ) অথবা সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন ওস্তাদ ২০
মিলিলিটার ৪ মুখ অথবা ম্যাজিক অথবা কট ১০ মিলিলিটার ২ মুখ ) প্রতি ১০লিটার
পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০-১২ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ
স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
বালাইনাশক ব্যবহারে সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
বালাইনাশক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
পূর্ব-প্রস্তুতি : জমি
গভীর ভাবে চাষ এবং আগাছামুক্ত রাখতে হবে। পুরনো ডালপালা থাকলে তা পুড়িয়ে
ফেলতে হবে। সবল চারা রোপন করতে হবে। সহনশীল জাত (যেমন, বারি বিটি বেগুন
-১,২,৩,৪ ইত্যাদি) চাষ করতে হবে।
অন্যান্য : অন্তত সপ্তাহে
কয়েকবার আক্রান্ত ডগা ও ফল থেকে পোকা সংগ্রহ করে তা নষ্ট করুন। আলোর ফাঁদ
অথবা নিদিষ্ট সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করুন। ১ লিটার পানিতে ৫০ গ্রাম
আধাভাঙ্গা নিমবীজ ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে, ছেঁকে আক্রান্ত গাছে ১০ দিন পর পর ৩
বার স্প্রে করলে এই পোকা নিয়ন্ত্রন করা যায়।
উত্তর সমূহ
ফসল : বেগুন পোকার নাম : ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা পোকা চেনার উপায় : ছোট আকারের মথ, ৮-১২ মি মি লম্বা সাদা রং এর দুই জোড়া পাখাতে ছিট ছিট বাদামি দাগ থাকে, স্ত্রী মথ একটু বড়। ক্ষতির ধরণ : ডগা ও ফল ছিদ্র করে কুড়ে খায়। আক্রান্ত ডগা ঢলে পড়ে শুকিয়ে যায়। ফলে আক্রমন হলে তা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যায়। ক্ষতির লক্ষণ : ডগা ও ফল ছিদ্র করে কুড়ে খায়। আক্রান্ত ডগা ঢলে পড়ে শুকিয়ে যায়। ফলে আক্রমন হলে তা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যায়। যান্ত্রিক উপায়ে দমন : অন্তত সপ্তাহে কয়েকবার আক্রান্ত ডগা ও ফল থেকে পোকা সংগ্রহ করে তা নষ্ট করুন। কীটনাশকের বদলে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করুন। নিদিষ্ট সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করুন। নিমের পাতা বা ফল বেটে ছেঁকে নির্যাস ৫-৬ গুন পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। আলোক ফাঁদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন সেক্স ফেরোমন ফাঁদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন আক্রমণের পর্যায় : চারা, ফলের বাড়ন্ত পর্যায় পোকামাকড় জীবনকাল : কীড়া ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : ডগা , ফল পোকার যেসব স্তর ক্ষতি করে : কীড়া ব্যবস্থাপনা : আক্রমণ বেশি হলে থায়ামিথক্সাম+ক্লোথায়ারানিলিপ্রল জাতীয় কীটনাশক (যেমন ভলিউম ফ্লেক্সি ৫ মিলিলিটার অথবা ১মুখ ) অথবা সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন ওস্তাদ ২০ মিলিলিটার ৪ মুখ অথবা ম্যাজিক অথবা কট ১০ মিলিলিটার ২ মুখ ) প্রতি ১০লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০-১২ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বালাইনাশক ব্যবহারে সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন বালাইনাশক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন পূর্ব-প্রস্তুতি : জমি গভীর ভাবে চাষ এবং আগাছামুক্ত রাখতে হবে। পুরনো ডালপালা থাকলে তা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। সবল চারা রোপন করতে হবে। সহনশীল জাত (যেমন, বারি বিটি বেগুন -১,২,৩,৪ ইত্যাদি) চাষ করতে হবে। অন্যান্য : অন্তত সপ্তাহে কয়েকবার আক্রান্ত ডগা ও ফল থেকে পোকা সংগ্রহ করে তা নষ্ট করুন। আলোর ফাঁদ অথবা নিদিষ্ট সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করুন। ১ লিটার পানিতে ৫০ গ্রাম আধাভাঙ্গা নিমবীজ ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে, ছেঁকে আক্রান্ত গাছে ১০ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করলে এই পোকা নিয়ন্ত্রন করা যায়।